২। কান্ড সবুজ-বেগুনী এবং এন্থোসায়ানিন এর বিস্তৃতি খুব বেশি। মধ্য শিরায় এন্থোসায়ানিন এর বিস্তৃতি কম।
৩। পাতা গাঢ় সবুজ এবং মাঝারি আকারের।
৪। মধ্য শিরায় ও কচিপত্রফলকের কিনারায় এন্থোসায়ানিন এর বিস্তৃতি নেই।
৫। আলু খাট ডিম্বাকৃতি এবং মাঝারি থেকে বড় আকারের। আলুর রং লাল, চামড়া মসৃন।
৬। আলুর শাসের রং হলুদ। চোখ অগভীর।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । চাষের সময় ও সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: উপযোগী এলাকা : সমগ্র বাংলাদেশ (বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলের জন্য বেশি উপযোগী)।
বপনের সময় : মধ্য-কার্তিক থেকে মধ্য-অগ্রহায়ণ (নভেম্বর) মাসে আলু লাগানোর উপযুক্ত সময়। এ জাতটি তাপ সহনশীল বিধায় প্রায় এক মাস দেরীতে চাষ করলেও ভাল ফলন পাওয়া যায়।
মাড়াইয়ের সময়: ৮৫-৯০ দিন পর ।
সার প্রয়োগ পদ্ধতিঃ গোবর (৮-১০ টন), অর্ধেক ইউরিয়া, টিএসপি, এমপি, জিপসাম ওজিংক সালফেট (প্রয়োজনবোধে) রোপনের সময় জমিতে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি ইউরিয়া রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয় বার মাটি তোলার সময় প্রয়োগ করতে হবে। অমস্নীয় বেলে মাটির জন্য ৮০-১০০ কেজি/হেক্টর ম্যাগনেসিয়াম সালফেট এবং বেলে মাটির জন্য বোরন ৮-১০ কেজি/হেক্টর প্রয়োগ করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।